কোটা ব্যবস্থার সংস্কার চেয়ে হাইকোর্টে করা রিট খারিজ

সর্বক্ষেত্রে সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কার চেয়ে হাইকোর্টে করা রিট খারিজ।আবেদনে ভুল থাকায় আইনজীবী কে জরিমানা।(চ্যানেল আই)

সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কার চেয়ে হাইকোর্টে করা রিট খারিজ।কোটা সংস্কারের এখতিয়ার সরকারের : হাইকোর্ট।রিটে ভুল থাকায় আইনজীবীদের ভর্ৎসনা।

সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কার চেয়ে হাইকোর্টে করা রিট খারিজ,রিট আবেদনে ভুল থাকায় রিট বাতিল।রিটকারী আইনজীবী কে জরিমানা।(যমুনা টিভি)

সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কার চেয়ে হাইকোর্টে করা রিট সরাসরি খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্ট।কোটা সংস্কারের দায়িত্ব সরকারের,আদালতের নয়–হাইকোর্ট।(এটিএন নিউজ)

সরকারি চাকরিতে কোটা পুর্নমূল্যায়ন চেয়ে করা রিট খারিজ,এটা সরকারের পলিসির বিষয়,আদালতের নয়-হাইকোর্ট।(সময় টিভি)

সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কার চেয়ে হাইকোর্টে করা রিট খারিজ।(একাত্তর টিভি)

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার চেয়ে করা রিট আবেদন সরাসরি খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। এক রিট আবেদনের বিষয়ে শুনানি নিয়ে সোমবার হাইকোর্টের বিচারাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো.আতাউর রহমান খানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আবেদনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভূইয়া।

এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি এ সংক্রান্ত রিট দায়ের করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র ও দুই সাংবাদিক। রিট আবেদনটি দায়ের করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আনিসুর রহমান মির, ঢাকাস্থ কুমিল্লা সাংবাদিক সমিতির সদস্য সচিব দিদারুল আলম ও দৈনিক আমাদের অর্থনীতির সিনিয়র সাব এডিটর আব্দুল ওদুদ।

রিটে বিবাদীরা হলেন- মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব, আইন সচিব, সংসদ সচিবালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন সচিব, পিএসসির চেয়ারম্যান। আজ ওই রিটের ওপর শুনানি নিয়ে এই আদেশ দেন আদালত।

আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভূইয়া জানান, ১৯৭২ সালে এক নির্বাহী আদেশে সরকারি, বেসরকারি, প্রতিরক্ষা, আধা সরকারি এবং জাতীয়করণকৃত প্রতিষ্ঠানে জেলা ও জনসংখ্যার ভিত্তিতে ত্রিশ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা ও দশ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত নারীদের জন্য কোটা প্রবর্তন করা হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন সময়ে কোটায় সংস্কার ও পরিবর্তন করা হয়। বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ১ম ও ২য় শ্রেণির সরকারি নিয়োগে কোটা যেমন, প্রতিবন্ধী এক শতাংশ, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান নাতি-নাতনি ত্রিশ শতাংশ, নারী দশ শতাংশ জেলা কোটা দশ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পাঁচ শতাংশ কোটা; সব মিলিয়ে ৫৬ শতাংশ কোটা বিদ্যমান রয়েছে। এ কোটা প্রথা সংবিধানের ১৯,২৮ ও ২৯ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

 

শেয়ার চাই বেশি বেশি

নিজের সুবিধামত পড়ার জন্য টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

18 − eleven =