সমতল দর্পন
১। সমতল দর্পণের সাহায্যে আমরা আমাদের চেহারা দেখি ।
২। চোখের ডাক্তারগন রোগীর দৃষ্টি শক্তি পরীক্ষা করার জন্য বর্ণমালা পাঠের সুবিধার্থে দর্পন ব্যবহার করে থাকেন ।
৩। সমতল দর্পণ ব্যবহার করে পেরিস্কোপ তৈরি করা যায় ।যার সাহায়ে ভীড়ের মধ্যে খেলা দেখা ,উঁচু দেয়ালের উপর দেখা, শত্রু সৈন্যের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি কাজে পেরিস্কোপ ব্যবহার করা হয় ।
৪। পাহাড়ি রাস্তার বাঁকে দুর্ঘটনা এড়াতে এটি ব্যবহার করা হয় ।
৫। বিভিন্ন আলোকীয় যন্ত্রপাতি যেমন-টেলিস্কোপ, ওভারহেড প্রজেক্টর, লেজার তৈরি করতে ।
৬। নাটক, চলচ্চিত্র ইত্যাদির সুটিং এর সময় সমতল দর্পন দিয়ে আলো প্রতিফলিত করে কোন স্থানের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করা হয় ।
অবতল দর্পন
১। রুপচর্চা ও দাঁড়ি কাঁটতে ব্যবহার করা ।
২। দন্ত চিকিত্সকগণ ব্যবহার করেন
৩। টর্চলাইট, স্টিমার বা লঞ্চের সার্চলাইটে প্রতিফলক হিসেবে।
৪। আলোক ও তাপশক্তি ইত্যাতি কেন্দ্রীভূত করে কোন বস্তুকে উত্তপ্ত করতে , রাড়ার এবং টিভি সংকেত সংগ্রহে ব্যবহৃত হয় । যেমন ডিশ এ্যান্টেনা , সৌরচুল্লি টেলিস্কোপ এবং বাড়ার সংগ্রাহক ইত্যাদিতে ।
৬। ডাক্তাররা চোখ, নাক, কান ও গলা পরীক্ষা করার জন্য ।
উত্তল দর্পন
১। পিছনের যানবহন বা পথচারী দেখার জন্য গাড়ীতে এবং বিয়ের সময় ভিউ মিরর হিসেবে ব্যবহৃত হয় ।
২। বিস্তৃত এলাকা দেখা যায় বলে দোকান বা শপিংমলে নিরাপত্তার কাজে উত্তল দর্পন ব্যবহার করা হয় ।
৩।প্রতিফলক টেলিস্কোপ তৈরিতে এ দর্পন ব্যবহৃত হয় ।
৪। রাস্তার বাতিতে প্রতিফলক রুপে।
অবতল লেন্স
১। সিনেমাস্কোপ প্রজেক্টরে
২। চোখের হ্রস ত্রুটি দূর করতে ।
উত্তল লেন্স:
১ । চোখের দীর্ঘ ত্রুটি দূর করতে।
টরিক লেন্স
নকুলন্ধা দূর করতে।
বাই ফোকাল লেন্স
মানুষের চোখের লেন্স >> দ্বি-উত্তল
লেন্সের ক্ষমতার একক >>> ডায়াপ্টার ।
মানুষের স্পষ্ট দর্শনের দূরত্ব >> প্রায় ২৫সেমি।
দর্শানুভুৃতির স্থায়িত্বকাল >>> ০.১ সেকেন্ড।
রড় কোষ ও কোণ কোষ কোথায় অবস্থিত >> রেটিনায় ।
কোথায় আলো পড়লে এক প্রকার উত্তেজনা সৃষ্টি হয় ফলে মস্তিকে দর্শনের অনুভুতি জাগে >> রেটিনায়।
অ্যাকুয়াস হিউমার >>>> কর্ণিয়া ও চক্ষু লেন্সের মাঝে অবস্থিত।
ভিট্রিয়াস হিউমার >>>>> রেটিনা ও চক্ষু লেন্সের মাঝে অবস্থিত।
এগুলো থেকেই অশ্রু ঝরে।
মৌলিক বর্ণ কয়টি ?
-৩টি। ( নীল,সবুজ ,লাল, ,) মনে রাখার টেকনিক > আসল < আ> আসমানী(নীল), স> সবুজ,,,, ল>>লাল
এই বর্ণগুলোকে মৌলিক বর্ণ বলা হয় কারণ এগুলোর জন্য চোখের রেটিনার কোণ কোষে ৩টি আলাদা আলাদা সংবেদী কোণ কোষ আছে ।
চোখের ত্রুটি প্রধানত দুই প্রকার । যথা
১.হ্রস দৃষ্টি ত্রুটি
২. দীর্ঘ দৃষ্টি ত্রুটি
আলোর প্রতিসরণের কিছু উল্লেখ কিছু ব্যবহার
১।দেখার কাজে (চোখের দর্শন ক্রিয়া)
২। ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা
৩। মাইক্রোস্কোপ দিয়ে অতিক্ষুদ্র জিনিস বড় করে দেখা , টেলিস্কোপের সাহায্য দূরের জিনিস কাছে দেখা ।
৪। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ও টেলিকমিউনিকেশনে যে অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করা সেটাও প্রতিসরণের কারণে ।
৫। েএ্যাকুরিয়ামে মাছ দেখায়
৭। চোখের দৃষ্টি ত্রুটি করতে।
৮। গোধুলির কারণ
৯। পানিতে নৌকার বৈঠা বাঁকা দেখা
১০। চাঁদ দিগন্ত রেখার কাছে অনেক বড় দেখা
পূর্ণ অভ্যন্তরীন প্রতিফলনের কিছু ঘটনা
১। মরীচিকা
২। অপটিক্যাল ফাইবারে আলোক সংকেত
৩। হীরক উজ্জল দেখা
বিক্ষেপণ কিছু ঘটনা
১। আকাশ নীল দেখা
২। সমুদ্র নীল দেখা
দর্পন প্রধানত দুই প্রকার । যথা
১. সমতল দর্পন
২।গোলীয় দর্পন
আবার গোলীয় দর্পন দুই প্রকার
১. অবতল
২. উত্তল দর্পন
দুটি গোলীয় পৃষ্ট দ্বারা সীমাবদ্ধ কোনো স্বচ্ছ প্রতিসারক মাধ্যমকে লেন্স বলে।
লেন্স দুই প্রকার । যথা
১. উত্তল লেন্স বা অভিসারী লেন্স
২. অবতল লেন্স বা অপসারী লেন্স।
প্রতিবিম্ব দুই প্রকার । যথা
১. বাস্তব প্রতিবিম্ব
২. অবাস্তব প্রতিবিম্ব।
নীল আলোর বিক্ষেপন বেশি ।
বেগুনি আলোর প্রতিসরণ বেশি
লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি।
বেগুনি আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম।
রংধনু সৃষ্টির সময় পানির কণাগুলো >>> প্রিজমের মতো কাজ করে।
ছয়টি পৃষ্ট দ্বারা আবদ্ধ স্বচ্ছ প্রতিসারক মাধ্যকে >> প্রিজম বলে
রংধনু সৃষ্টির কারণ >>> বৃষ্টির কণা
দিনের বেলায় গাছের পাতা সবুজ দেখায় কারণ
— পাতার ক্লোরোফিল সবুজ বাদে সকল বর্ণকে শোষণ করে।
একটি লাল ফুলকে সবুজ আলোতে রাখলে কেমন দেখাবে ?
– কালো
সবুজ আলোতে একটি হলুদ ফুলকে কেমন দেখাবে ?
– কালো ।
শহরের রাস্তাায় ট্রাফিক লাইটে যে ক্রম অনুসারে আলো জ্বলে
— লাল-হলুদ-সবুজ-হলুদ-লাল
ফটোগ্রাফিক প্লেটে কিসের আবরণ আছে?
– সিলভার ব্রোমাইড বা সিলভার আয়োডাইড ।
আয়নার পেছনে কিসের প্রলেপ দেয়া হয়
– সিলভার
বায়ুমণ্ডলের যে স্তরে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়
— আয়ানোষ্ফিয়ার।
পদার্থ বিজ্ঞান :
> পানিতে নৌকার বৈঠা বাঁকা দেখা যাওয়ার কারণ :আলোর প্রতিসরণ। (১৩ তম BCS)
> বৈদ্যুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট যে ধাতু দিয়ে তৈরি :টাংষ্টেন। (২৯ তম BCS)
> রঙ্গীন টেলিভিশন হতে ক্ষতিকর যে রশ্মি বের হয় : গামা রশ্মি। (২৪ তম BCS )
> যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে : দর্পণ। (২৩ তম BCS )
> দিয়াশলাইয়ের কাঠির মাথায় থাকে : লোহিত ফসফরাস।
> বিদ্যুৎ বিল হিসাব করা হয় : কিলোওয়াট ঘণ্টায়।
> লাল আলোতে সবুজ ফুলকে দেখায় : কালো।
> বৈদ্যুতিক হিটার ও বৈদ্যুতিক ইস্ত্রিতে ব্যবহৃত হয় : নাইক্রোম তার।
> যে বর্ণের বস’ তাপ শোষণ ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি : কালো।
> মেঘলা রাতে : শিশির উৎপন্ন হয় না।
> তাপের একক : ক্যালরি।
> ডিগ্রি, সেলসিয়াস : তাপমাত্রার একক।
রসায়ন বিজ্ঞান :
> পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের অনুপাত : ১ : ২
> রসায়ন বিজ্ঞানে ‘রকসল্ট’ নামে পরিচিত : সোডিয়াম ক্লোরাইউ।
> কপারের অপর নাম : তামা।
> টুথপেষ্টের প্রধান উপাদান : সাবান ও পাউডার। (১৭ তম BCS )
> ভূ-পৃষ্ঠে যে ধাতু সবচেয়ে বেশি আছে : অ্যালুমিনিয়াম।
> সাবানের রাসায়নিক নাম : সোডিয়াম স্টিয়ারেট।
> যে পানিতে সাবান সহজে ফেনা উৎপাদন করে : মৃদু পানিতে।
> এসিড নীল লিটমাসকে : লাল করে।
> পৃথিবীর মৌলিক পদার্থের সংখ্যা : ১১৮টি।প্রকৃতিতে ৯৪, কৃত্রিম২৪ (। উইকি)
*সবচেয়ে হালকা মৌল -হাইড্রজেন (H)*
সবচেয়ে হালকা ধাতু- লিথিয়াম(Li)*
সবচেয়ে দামী ধাতু-কালিফোনিয়াম(Cf)*
সবচেয়ে ভারী ধাতু-অসমিয়াম (Os)*
সবচেয়ে ভারী মৌল- ইউরেনিয়াম (U)*
সবচেয়ে তড়িৎ ধনাত্মক মৌল -সিজিয়াম(Cs)*
সবচেয়ে তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল- ফ্লোরিন(Fl)
দৈনন্দিন বিজ্ঞান
১. সবচেয়ে হালকা ধাতু> লিথিয়াম
২. সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু> পটাসিয়াম
৩. সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু> প্লাটিনাম
৪. সবচেয়ে শক্ত পদার্থ > হীরক
৫. সবচেয়ে ভারী তরল পদার্থ> পারদ ও সিজিয়াম
৬. স্বাভাবিক তাপমাত্রায় তরল ধাতু> পারদ
৭. গলনাংক সবচেয়ে কম যে ধাতুর > পারদ
৮. সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ধাতু> লোহা
৯. প্রকৃতিতি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়যে ধাতু> এলুমিনিয়াম
১০. যে ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না>অ্যান্টিমনি
১১. সবচেয়ে দ্রুত ক্ষয় প্রাপ্ত হয় যে ধাতু >দস্তা( জিংক)
১২. যে ধাতু পানিতে ভাসে> সোডিয়াম ও পটাসিয়াম
প্রাণিবিদ্যা:
> আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে : অক্সিজেন ও গ্লুকোজ।
> কোষ হলো : জীবদেহের গঠন ও কাজের একক।
> কোষের কাজ নিয়ন্ত্রণ করে : নিউক্লিয়াস।
> জীবদেহের একক : কোষ।
> হাড় ও দাঁতকে মজবুত করে : ক্যালসিয়াম।
> জিহ্বার সাহায্যে শোনে যে প্রাণী : সাপ।
> ‘নিউক্লিয়াস’ আবিষ্কার করেন : রবার্ট ব্রাউন।
> গায়ের রং পরিবর্তন করে আত্মরক্ষা করে : গিরিগিটি।
> চোখ মেলে ঘুমায় : মাছ। বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন:
> মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য : ১৮ ইঞ্চি প্রায়। (২৮ তম BCS )
> মাছ অক্সিজেন নেয় : পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে। (১০ তম BCS )
> বাদুড় চলাফেরা করে : সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে। (২৭ তম BCS )
উদ্ভিদ বিজ্ঞান :
> ‘মিউকর’ একটি : ছত্রাক।
> আখ গাছের জন্য ক্ষতিকর : মাজরা পোকা।
> চিরহরিৎ উদ্ভিদ বলা হয় : যাদের পাতা বিশেষ ঋতুতে ঝরে পড়ে না।
> কলার চারা রোপণের সময় পাতা কেটে ফেলা হয় : প্রস্বেদন রোধ করার জন্য।
> শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা বলে : পাতাকে।
> জীব ও জড়ের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী হলো : ভাইরাস।
> পৃথিবীর প্রাচীনতম উদ্ভিদ : সামুদ্রিক শৈবাল।
> ইরাটম : উচ্চ ফলনশীল ধান।
> নিরপেক্ষ দিনের উদ্ভিদ হলো : টমেটো।
১. কোন ডিভাইস আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রনিক্স বিপ্লব শুরু হয়?
উঃ ট্রানজিস্টর
২. কত সালে ট্রানজিস্টর আবিষ্কৃত হয়?
উঃ ১৯৪৮ সালে
৩. কোন যন্ত্রকে ইলেকট্রনিক চক্ষুবলা হয়?
উঃ রাডার
৪. সি.এন.জি চালিত ইঞ্জিনে জ্বালানী হিসেবে কী ব্যবহৃত হয়?
উঃ মিথেন
৫. সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু কি?
উঃ প্লাটিনাম
৬. সবচেয়ে হালকা ধাতু কি?
উঃ লিথিয়াম
৭. সবচেয়ে ভারি তরল পদার্থ কি?
উঃ পারদ
৮. তরল সোনা বলা হয় কোনটিকে?
উঃ প্রাকৃতিক গ্যাসকে
৯. টিউব লাইটে কোন গ্যাস ব্যবহারকরা হয়?
উঃ আর্গন
১০. সাধারণত বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতরে কি গ্যাস ব্যবহার করা হয়?
উঃ নাইট্রোজেন
১১. সালোক সংশ্লেষণের জন্য সুবিধাজনক তাপমাত্রা কত?
উঃ ২২-৩৫°c
১২. সালোক সংশ্লেষণের অন্ধকার বিক্রিয়া কি নামে পরিচিত?
উঃ কেলভিন বিক্রিয়া
১৩. কোন প্রক্রিয়ায় ভূপৃষ্ঠ উত্তপ্ত হয়?
উঃ পরিবহন
১৪. পাললিক শিলার অপর নাম কি?
উঃ স্তরীভূত শিলা
১৫. সর্বপ্রথম ‘ম্যালেরিয়া’ শব্দটি প্রয়োগ করেন কে?
উঃ টর্টি
১৬. ম্যালেরিয়া রোগের জীবাণু কে আবিষ্কার করেন?
উঃ চার্লস ল্যাভেরণ (১৮৮০ সালে)
১৭. গোদ রোগের জন্য দায়ী কোনজীবাণু?
উঃ ফাইলেরিয়া কৃমি
১৮. রংধনুর সাতটি রঙের মধ্যে মধ্যম রঙ কোনটি?
উঃ সবুজ
১৯. পশ্চিমাকাশে রংধনু দেখা যায় কোন সময়?
উঃ সকালে
২০. যদি চন্দ্রে প্রচণ্ড বিস্ফোরণ
ঘটে তবে তা পৃথিবীতে কতক্ষণে শুনা যাবে?
উঃ কখনও শুনা যাবে না