বিগত সালের নিয়োগ পরীক্ষা প্রশ্ন গুলোঃ
প্রশ্নঃ আমারে ছাড়িয়া এত ব্যথা যার কেমন করিয়া হায়, কবর দেশেতে ঘুমায়ে রয়েছে নিঝ্ঝুম নিরালায়! পঙ্ক্তিটি
কোন কবির রচনা?
উঃ জসীমউদ্দীন
প্রশ্নঃ আমি বেদুঈন, আমি চেঙ্গিস আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্নিশ। পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?
উঃ কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ বাপের বাড়িতে যাইবার কালে কহিত ধরিয়া পা ‘‘আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজান-তলীর গাঁ।’’পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?
উঃ জসীমউদ্দীন
প্রশ্নঃ ‘আবার আসিব ফিরে ধানসিঁরিটির তীরে’ – কোন কবির কবিতা থেকে নেয়া?
উঃ জীবনানন্দ দাশ
প্রশ্নঃ ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা,
ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ,
আধ-মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।
পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘বৃথা ত্রাসে প্রলয়ের সিন্ধু ও দেয়া- ভার , ঐ হল পুণ্যের যাত্রারা খেয়া পার ।’এই উদ্ধতাংশটি কোন কবির রচনা?
কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন;-
তা সবে, (অবোধ আমি!) অবহেলা করি,
পর- ধন- লোভে মত্ত, করিনু ভ্রমণ
পরদেশে, ভিক্ষাবৃত্তি কুক্ষণে আচারি ।
এই পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?
উঃ মাইকেল মধুসূধন দত্ত
প্রশ্নঃ ‘নিঃশেষে নিশাচর, গ্রাসে মহাবিশ্বে, ত্রাসে কাঁপে তরণীর পাপী যত নিঃস্বে ।’ কবিতাটি কোন কবির লেখা?
উঃ কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ‘সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন ।
হউক দূর অকল্যাণ সকল অশোভন ।
কবিতাংশটুকু কার লেখা?
উঃ শেখ ফজলল করিম
প্রশ্নঃ ‘‘গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরসা ।
কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা ।’’
এ উদ্ধৃতাংশটি কোন কবির রচনা?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়, বসন্তে বরিয়া তুমি লবে না কি তব বন্দনায়?
এ উদ্ধৃতাশংশটি কোন কবির রচনা?
উত্তর: বেগম সুফিয়া কামাল
প্রশ্নঃ এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক ।
পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?
উত্তর: কবি জসীমউদ্দীন
প্রশ্নঃ গাহি তাহাদের গান –
ধরনীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান । – পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ‘‘মোদের গরব মোদের আশা,
আ-মরি বাংলা ভাষা ।’’
কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে?
উত্তর: অতুল প্রসাদ সেন
প্রশ্নঃ সাম্যের গান গাই
আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই।
কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ দেখিনু সে দিন রেলে
কুলি ব‘লে এক বাবু সা‘ব তারে
ঠেলে দিল নীচে ফেলে! পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ‘খাঁচার পাখী ছিল সোনার খাঁচাটিতে
বনের পাখী ছিল বনে ।
একদা কি করিয়া মিলন হল দোঁহে,
কি ছিল বিধাতার মনে ।
কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ‘মরন রে,
তুঁহুঁ মম শ্যাম সমান।’
পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠকুর
প্রশ্নঃ ‘পাহাড় সমান ঢেউয়ের বুকে নৌকা আমায় ভাসে,
মেঘ-মুকুলের পাহাড় থেকে ঝড়ের ঝাপটা আসে ।’
-এই কবিতাংশটুকু কোন কবির রচনা?
উত্তর: আহসান হাবীব
প্রশ্নঃ ‘ভাতদে হারামজাদা’ তা না হলে, মানচিত্র খাব,’ উদ্ধিতিটির রচয়িতা কে?
উত্তর: রফিক আজাদ
প্রশ্নঃ ‘কোথায় স্বর্গ? কোথায় নরক? কে বলে তা বহুদুর?
মানুষেরই মাঝে স্বর্গ নরকÑমানুষেতে সুরাসুর ।’
পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?
উত্তর: শেখ ফজলল করিম
প্রশ্নঃ ‘আমি শুনে হাসি, আঁখিজলে ভাসি, এই ছিল মোর ঘটে
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ,আমি আজ চোর বটে।’
পঙ্ক্তিটির রচয়িতা কে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ গাহি তাহাদের গান –
ধরনীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান । – পঙ্ক্তিটি কোন কবির রচনা?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ‘লোকে বলে, বলেরে, ঘর-বাড়ি ভালা না আমার’- এ মরমী গানটি কার লেখা?
উত্তর: হাসান রাজা
প্রশ্নঃ কোনো উৎসবে বা অনুষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীতের কতটুকু বাজানো হয়?
উত্তর: প্রথম ৪ লাইন
প্রশ্নঃ গাহি তাহাদের গান
ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান ।’
পঙ্ক্তিটি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কােন কবিতার অংশ?
উত্তর: জীবন বন্দনা
প্রশ্নঃ ‘আমি চিরদুর্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস, মহা – প্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংশ ।’
-পঙ্ক্তিটি কাজী নজরুল ইসলামের কোন কবিতার অংশ?
উত্তর: বিদ্রোহী