এসিড নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

সকল এসিডের রাজা>>> সালফিউরিক এসিড।
রাজঅম্ল>> নাইট্রিক এসিড ও হাইড্রোক্লোরিক এসিডের দ্রবণ।

দুর্বল এসিড(জৈব এসিড)
এসিটিক এসিড
সাইট্রিক এসিড
অক্সালিক এসিড
কার্বোনিক এসিড।

শক্তিশালী এসিড
সালফিউরিক এসিড
নাইট্রিক এসিড
হাইড্রোক্লোরিক এসিড।

বোরহানি/ দই >> ল্যাকটিক এসিড
আমলকী = অক্সালিক এসিড
কমলা = আসকরবিক এসিড/ ভিটামিন সি
লেবু = সাইট্রিক এসিড
তেতুল = টারটারিক এসিড
অ্যাপেল = ম্যালিক এসিড
টমেটো = ম্যালিক এসিড
দুধ= ল্যাক্টিক এসিড
পেঁপে = প্যাঁপেইন
মরিচ = ক্যাপসিন
ধুতরা = ডেটুরিন
কলা= লৌহ
বাদাম= ম্যাগনেসিয়াম
পানের রস= মেউসিলেজ
খেজুরের রস= ফ্রুক্টোজ
কচু= ক্যালসিয়াম অক্সালেট , লৌহ।

ভিনেগার >> ৬-৫% এসিটিক এসিডের দ্রবণ
পিপড়ার কামড়ে নি:সৃত হয় >> ফরমিক এসিড।
মৌমাছি হুল ফুটালে নি:সৃত হয় >> ফরমিক এসিড, মেলিটিন, অ্যাপামিন।
বিচ্ছু , বোলতা হুল ফুটালে প্রচন্ড জ্বালা হয় >> হিস্টামিন নামক ক্ষারক পদার্থ থাকার কারণে।
এসব কামড়ের জ্বালাপোড়া নিবারণে ক্যালামিন বা জিংক কার্বনেট ব্যবহৃত হয় ।

পাকস্থলীতে থাকে >> হাইড্রোক্লোরিক এসিড।
কোমল পানীয় পান করলে হজম তাড়াতাড়ি হয় কারণ >> সোডিয়াম বাইকার্বনেট(একে বেকিং সোডাও বলে) থাকার কারণে।
সৌর বিদ্যুত তৈরির জন্য সৌরপ্যানেলের জন্য বা বাসা বাড়িতে আইপিএস চালানোর জন্য বা গাড়িতে ব্যাটারি ব্যবহার করা হয় >>> সালফিউরিক এসিড।
সোডিয়াম বেনজয়েট >> ফলের রস, ফলের শাঁস ইত্যাদি সংরক্ষনে ব্যবহৃত হয় ।
সরবিক এসিড>> দই , মিষ্টি, পনির, মাখন, বেকারী সামগ্রী সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয় ।
কালটার>> আম যাতে দ্রুত না পাকে সেজন্য ব্যবহৃত হয় । এটি এক প্রকার হরমোন।
আম জলপাই সংরক্ষনে>> ভিনেগার এসিড বা এসিটিক এসিড ব্যবহৃত হয় ।
টয়লেট পরিস্কার হিসেবে >> হাইড্রোক্লোরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড ও সালফিউরিক এসিড।
ক্ষারীয় মাটির ক্ষারত্ব দূর করণে ব্যবহৃত হয় >>নাইট্রিক এসিড, ফসরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড এর সার।
এসিড ছোড়ার শাস্তি >> যাবজ্জীবন কারাদন্ড থেকে মৃত্যু দন্ডহতে পার।

নিজের সুবিধামত পড়ার জন্য টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন

1 thought on “এসিড নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

one + 8 =